হিন্দু থেকে মুসলিম হওয়া তরুণীকে বিয়ে করে ফেঁসে গেলেন মুসলিম যুবক

ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার সদর ইউনিয়নের জগতপুরে রিপন নামে মুসলিম যু;বককে বিয়ে করেছেন (পূজা রানী) রাইসা নামে ধর্মান্তরিত হওয়া এক নওমুসলিম। এ ঘট;নার পর থেকে বিয়ে-বি;চ্ছেদের জন্য রাইসার পরিবারের পক্ষ থেকে রিপনকে নানাভাবে প্রা;ণনা;;শের হু;;ম;কি দেয়া হচ্ছে বলে অভি;যোগ পাওয়া গেছে।

রাইসার স্বামী রিপন জানান, ২০১৯ সালে জানুয়ারিতে দাগনভূঞায় আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে আসে রংপুর জেলার উত্তম ভাওয়াইয়াপাড়ার বাসিন্দা বাদশা মিয়ার ছেলে মো. রিপন। এ সুবাদে রিপনের সঙ্গে জগতপুর গ্রামের সুনীল চন্দ্র দাসের মেয়ে পূজা রানী দাসের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে।

একপর্যায়ে পূজা ধর্মান্তরিত হওয়ার বিষয়টি তার পরিবারের সদস্যরা জেনে বসুরহাট এলাকার সুজনের সঙ্গে জো;রপূ;র্বক পূজাকে বিয়ে দেয়। বিয়ের দুই দিন পর পূজা পালিয়ে রংপুরে রিপনের কাছে চলে যায়।

এ বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি পূজা নাম পরি;বর্তন করে রাইসা রিপন হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে এবং পর দিন রাষ্ট্রীয় আইন মোতাবেক রিপনের সঙ্গে বিয়েবন্ধনে আব;দ্ধ হয়। পরিবারের নি;খোঁজ ডায়েরির পরিপ্রেক্ষিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মিজানুর রহমান রংপুর থেকে রাইসা রিপনকে উ;দ্ধার করে নিয়ে আসে।

রিপনের অভি;যোগ, তার স্ত্রীর বৈধ কাগজপত্র দেখালে ডিবির এসআই মিজান ছিঁ;ড়ে ফে;লে দেন। একপর্যায়ে রংপুরের একটি আদালতে গত ২৯ মার্চ পূজার বাবা সুনীল চন্দ্র দাস, মা বিউটি রানী দাসকে আ;সা;মি করে মামলা দায়ের করা হয়।

তিনি স্ত্রী রাইসাকে উ;দ্ধার করতে প্রশাসনের কাছে জোর দাবি জানান। এরপর থেকে সুনীল দাস মোবাইল ফোনে প্রা;ণনা;শের হু;;ম;কি দেয়া হচ্ছে বলে রিপন অভি;যোগ করে। বৈধভাবে রাইসাকে বিয়ে করে এখন স্ত্রীকে হা;রা;নো ও জী;বননা;শের হু;;ম;কিতে আছেন বলে যুগান্তরকে জানান রিপন।

জেলা গোয়েন্দা পুলিশের এসআই মিজানুর রহমান কাগজপত্র ছিঁ;ড়ে ফেলার অভি;যোগ অস্বীকার করেন। তিনি জানান, পরিবারের নি;খোঁজ ডায়েরির পর রাইসাকে (পূজা) উ;দ্ধার করে আদালতে হাজির করা হয়েছে। আদালত পরবর্তীতে তার মায়ের জি;;ম্মা;য় দিয়েছেন রাইসাকে।